Jagdeep Dhankhar: উপরাষ্ট্রপতির বাসভবন ছেড়ে দিলেন জগদীপ ধনকড়, সরকারি বাংলোর অপেক্ষা চলছে, পাবেন তিনটি পেনশন

<p><span style="font-weight: 400;"><strong>নয়াদিল্লি:</strong> উপরাষ্ট্রপতির পদ ছেড়েছেন প্রায় দেড় মাস। এার উপরাষ্ট্রপতির বাসভবন ছাড়লেন <a title="জগদীপ ধনকড়" href="https://ift.tt/aUFio8s" data-type="interlinkingkeywords">জগদীপ ধনকড়</a>। দক্ষিণ দিল্লির ছতরপুরে একটি ফার্মহাউসে আপাতত উঠেছেন তিনি। ওই ফার্মহাউস ব্যক্তিগত মালিকানাধীন। জানা গিয়েছে, ফার্মহাউসটি ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল লোক দলের নেতা অভয় সিংহ চৌটালার। কৃষকদের স্বার্থ দেখছে না বলে জানিয়ে ২০২১ সালে বিজেপি নেতৃত্বাধীন NDA ছেড়ে বেরিয়ে যান অভয়। (Jagdeep Dhankhar)</span></p> <p><span style="font-weight: 400;">কিন্তু অভয়ের বাংলোই কেন বেছে নিলেন ধনকড়? জানা যাচ্ছে, প্রায় ৪০ বছরের সুসম্পর্ক তাঁদের। অভয়ের দাদু, জাঠ নেতা তথা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দেবীলালই ধনকড়ের মধ্য়ে প্রতিভা দেখেছিলেন। ধনকড়ও জাঠ। তিনি দেবীলালকে গুরু বলে উল্লেখ করে এসেছেন। ধনকড় তাঁর ফার্মহাউসে উঠছেন বলে মেনে নিয়েছেন অভয়। তাঁর কথায়, "ধনকড়জি থাকার জায়গা খুঁজছিলেন। ওঁর বাসভবন এখনও প্রস্তুত হয়নি। আমিই ওঁকে ফোন করে ডাকি। পারিবারিক সৌজন্য এটা।" (Jagdeep Dhankhar News)</span></p> <p><span style="font-weight: 400;">দিল্লি সূত্রে খবর, কিছুদিনই ওই ফার্মহাউসে থাকবেন ধনকড়।&nbsp; তাঁর জন্য় টাইপ-৮ বাংলোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। দেশের উপরাষ্ট্রপতি পদমর্যাদার নিরিখে টাইপ-৮ বাংলো প্রাপ্য তাঁর। পদত্যাগের পর এতদিন সংসদীয় ভবনের কাছে উপরাষ্ট্রপতির বাসভবনেই ছিলেন তিনি। সাময়িক ভাবে ধনকড়ের জন্য এপিজে আব্দুল কালাম রোডে একটি বাংলো বরাদ্দ করা হয়েছিল। কিন্তু সেটির সংস্কারকার্য শেষ হতে তিন মাস সময় লাগবে।</span></p> <p><span style="font-weight: 400;">ইতিমধ্যেই কেন্দ্রের নগরোন্নয়ন মন্ত্রককে চিঠি দিয়েছেন ধনকড়। প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতির প্রাপ্য সরকারি বাংলোর জন্য আবেদন জানিয়েছেন। কিন্তু সেন্ট্রাল পাবলিক ওয়র্কস ডিপার্টমেন্টের তরফে উপরাষ্ট্রপতির সচিবালয়কে জানানো হয়েছে, আব্দুল কালাম রোডের বাংলোটি বসবাসের যোগ্য করে তুলতে তিন মাস সময় লাগবে।</span></p> <p><span style="font-weight: 400;">গত <a title="২১ জুলাই" href="https://ift.tt/upA8F9S" data-type="interlinkingkeywords">২১ জুলাই</a> আচমকাই উপরাষ্ট্রপতির পদ থেকে ইস্তফা দেন ধনকড়। সংসদের বাদল অধিবেশন চলাকালীন তাঁর পদত্যাগ ঘিরে শোরগোল পড়ে যায়। শারীরিক অসুস্থতার কথা জানালেও, মতবিরোধের জেরে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই নরেন্দ্র মোদি সরকার ধনকড়কে পদত্যাগে বাধ্য করেছে বলে অভিযোগ করেন বিরোধীরা।&nbsp;</span></p> <p><span style="font-weight: 400;">সেই থেকে লোকচক্ষুর আড়ালেই রয়েছেন ধনকড়। সেই অবস্থাতেই সম্প্রতি রাজস্থানের প্রাক্তন বিধায়ক হিসেবে পেনশনের জন্য আবেদন জানান। ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত রাজস্থানের কিসানগঞ্জের বিধায়ক ছিলেন ধনকড়। ২০১৯ সালের জুলাই পর্যন্ত সেই বাবদ পেনশনও পেতেন। কিন্তু সে বছর জুলাই মাসে পশ্চিমবঙ্গের <a title="রাজ্যপাল" href="https://ift.tt/1RGiaA6" data-type="interlinkingkeywords">রাজ্যপাল</a> হওয়ার পর পেনশন বন্ধ হয়। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী, তিনটি পৃথক পেনশন পাবেন ধনকড়, প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সাংসদ এবং প্রাক্তন বিধায়ক হিসেবে। ১৯৮৯ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত ঝুনঝুনুর সাংসদ ছিলেন ধনকড়।</span></p>

from india https://ift.tt/VnfYT2y
via IFTTT

Post a Comment

0 Comments