Anil Ambani ED Raids: ৩০০০ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি, অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে সক্রিয় ED, দফায় দফায় চলছে তল্লাশি

<p><strong>নয়াদিল্লি:</strong> ঋণ জালিয়াতি মামলায় অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে সক্রিয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED). দিল্লি এবং মুম্বইয়ে অনিলের একাধিক সম্পতিতে তল্লাশি চলছে সকাল থেকে। বৃহত্তর আর্থিক তছরুপ মামলায় অনিলের বিরুদ্ধে সম্প্রতি দু'টি এফআইআর দায়ের করে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (CBI). আর তার পরই অনিলের বিরুদ্ধে সক্রিয় হয়ে উঠল ED. (Anil Ambani Group)</p> <p>রিলায়্যান্স গ্রুপের চেয়ারম্যান অনিলের সঙ্গে সংযুক্ত ৫০টি সংস্থায় তল্লাশি অভিযান চলছে। কমপক্ষে ২৫ জনকে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, ব্যাঙ্ক, শেয়ার হোল্ডার, বিনিয়োগকারী এবং একাধিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। রীতিমতো পরিকল্পনা করে জনগণের টাকা পাচার করা হয় বিদেশে। (Anil Ambani ED Raids)</p> <p>শুধু তাই নয়, ঋণ আদায় করতে ব্যাঙ্কের আধিকারিকদের মোটা টাকা ঘুষ দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে। এখন যে মামলায় অনিলের বিরুদ্ধে সক্রিয় হয়ে উঠেছে, তা ইয়েস ব্যাঙ্ক থেকে নেওয়া ঋণের মামলা। ইয়েস ব্যাঙ্কের শীর্ষ আধিকারিক থেকে প্রাক্তন প্রোমোটারদেরও ঘুষ দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।&nbsp; জানা গিয়েছে, ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ইয়েস ব্যাঙ্কের তরফে RAAGA কোম্পানিজের জন্য প্রায় ৩০০০ কোটি টাকা ঋণ মঞ্জুর করা হয়। ওই RAAGA আসলে রিলায়্যান্স অনিল আম্বানি গ্রুপের অধীনস্থ। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, রিলায়্যান্সের ওই ঋণ মঞ্জুর হওয়ার ঠিক আগে আগে ইয়েস ব্যাঙ্কের কর্তাদের হাতে মোটা টাকা ওঠে ঘুষবাবদ।</p> <p>তদন্তে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। জানা গিয়েছে, ঋণমঞ্জুরের জন্য ওই সংস্থার অর্থনৈতিক অবস্থা যাচাই পর্যন্ত করা হয়নি। ট্র্যাকরেকর্ড ভাল না হওয়া সত্ত্বেও ঋণ দিয়ে দেওয়া হয়। উপযুক্ত নথিপত্র পর্যন্ত ছিল না। এমনকি একাধিক সংস্থার ডিরেক্টর হিসেবে একজন ব্যক্তিকেই তুলে ধরা হয়। একই ঠিকানায় একাধিক সংস্থার অবস্থান দেখানো হয় খাতায় কলমে। এমনকি আগের ঋণের টাকা শোধ না হওয়া সত্ত্বেও নতুন ঋণ মঞ্জুর করা হয়।</p> <p>ন্য়াশনাল হাউজিং ব্যাঙ্ক, বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা SEBI, ন্য়াশনাল ফাইনান্সিয়াল রিপোর্টিং অথরিটি, ব্যাঙ্ক অফ বরোদার তরফে এই সংক্রান্ত একাধিক নথিপত্র ED-র হাতে তুলে দিয়েছে। রিলায়্যান্স হোম ফাইনান্স লিমিটেডের বিরুদ্ধে একাধিক অনিয়মের অভিযোগ তুলেছে SEBI. বলা হয়েছে, ২০১৭-'১৮ অর্থবর্ষ থেকে ২০১৮-'১৯ অর্থবর্ষে&nbsp; সংস্থার ঋণ গ্রহণের ক্ষমতা ৩৭৪২ কোটি থেকে রহস্যজনক ভাবে ৮৬৭০ কোটি টাকা হয়ে যায়। স্<a title="টেট" href="https://ift.tt/bkXw7E0" data-type="interlinkingkeywords">টেট</a> ব্য়াঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (SBI) রিলায়্যান্স কমিউনিকেশন্স (RCom) সংস্থাটিকে এবং ব্যক্তি অনিলকে 'জালিয়াত' বলে উল্লেখ করেছে।</p> <p>তবে এই প্রথম বার নয়। ২০২০ সালের নভেম্বর মাসেও অনিল এবং RCom-কে 'জালিয়াত' ঘোষণা করে SBI. ২০২১ সালের ৫ জানুয়ারি CBI-এর কাছে অভিযোগও দায়ের হয় সেই মর্মে।কিন্তু একদিন পরই দিল্লি হাইকোর্টের নির্দেশে সেই অভিযোগ তুলে নিতে হয়।</p>

from india https://ift.tt/Gy2Shwr
via IFTTT

Post a Comment

0 Comments

Maharashtra News: নিজের মৃত্যুর খবর ছড়াতে আরেকজনকে পুড়িয়ে মারলেন যুবক ! কাল হল বান্ধবীকে মেসেজ করা