<p> </p> <p><strong>BSF On Pakistan Terror Camp : </strong>অপারেশন সিঁদুরের (Operation Sindoor) পর থেকে আরও সতর্ক হয়েছে পাকিস্তান (Pakistan)। জঙ্গি লঞ্চপ্যাডগুলি বন্ধ না করলেও বদলে দেওয়া হয়েছে তাদের ঠিকানা। এখন গভীর জঙ্গলে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে এই লঞ্চপ্যাডগুলি। এই তথ্য় দিয়েছে বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স(BSF)। </p> <p><strong>জঙ্গি ঠিকানা নিয়ে কী বলছে BSF</strong></p> <p>বদলায়নি পাকিস্তানের টেরর ফ্যাক্টরির কার্যকলাপ। বর্তমানে পাকিস্তানে কমপক্ষে ৭২টি জঙ্গি লঞ্চপ্যাড সক্রিয় হয়েছে, যার মধ্যে শিয়ালকোট এবং জাফরওয়ালের কাছে ১২টি রয়েছে। সম্প্রতি এই তথ্য় দিয়েছে সীমান্ত নিরাপত্তা বাহিনী (বিএসএফ) ।শনিবার বিএসএফের তরফে বলা হয়েছে, জম্মু অঞ্চলে সন্ত্রাসবাদীদের "শূন্য" সীমান্ত অনুপ্রবেশ বজায় রাখার জন্য বাহিনী সম্পূর্ণ সতর্ক রয়েছে।</p> <p>জম্মুতে বার্ষিক সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিএসএফের ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (ডিআইজি) বিক্রম কুনওয়ার বলেন, ৭-১০ মে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে চার দিনের সামরিক সংঘর্ষের সময় - অপারেশন সিঁদুরের সময় বাহিনী সীমান্ত জুড়ে অনেক সন্ত্রাসী লঞ্চপ্যাড ধ্বংস করেছে।</p> <p>ডিআইজি বলেন, “অপারেশন সিন্দুরের সময় বিএসএফ সীমান্তে অনেক সন্ত্রাসী লঞ্চপ্যাড ধ্বংস করার পর, পাকিস্তান সরকার এই সব জঙ্গি ঠাকানাগুলি প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্থানান্তর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু পুরনো অভ্যাসগুলি এখনও শেষ হয়ে যায়নি।” তিনি আরও বলেন যে আন্তর্জাতিক সীমান্ত (আইবি) এবং নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলওসি) জুড়ে বর্তমানে ৭২টি সন্ত্রাসী লঞ্চপ্যাড সক্রিয় রয়েছে।</p> <p><strong>কোথায়-কোথায় সক্রিয়া জঙ্গিঘাঁটি</strong></p> <p>তিনি আরও বলেন, “আজ পর্যন্ত, শিয়ালকোট ও জাফরওয়ালের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে প্রায় ১২টি লঞ্চপ্যাড কাজ করছে, যেগুলি ঠিক সীমান্তে আর নেই। অন্যদিকে ৬০টি লঞ্চপ্যাড নিয়ন্ত্রণ রেখার ওপারে গভীরতা এলাকায় কাজ করছে। এই ক্যাম্পগুলি স্থায়ীভাবে এক জায়গায় থাকে না। এই লঞ্চপ্যাডগুলি সাধারণত ভারতে হামলা করার সময় সক্রিয় থাকে।তাদের দুই বা তিনটির বেশি দলে রাখা হয় না। বর্তমানে আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছাকাছি এলাকায় কোনও প্রশিক্ষণ শিবির নেই।''</p> <p><strong>আবার অপারেশন সিঁদুর</strong></p> <p>অপারেশন সিঁদুর ২.০-এর ক্ষেত্রে বাহিনীর প্রস্তুতি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে জম্মু সীমান্তের বিএসএফের ইন্সপেক্টর জেনারেল শশাঙ্ক আনন্দ বলেন, ''সরকার যদি সীমান্তে অভিযান পুনরায় শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয়, তবে বাহিনী তার নির্দেশ মেনে চলতে প্রস্তুত। আমরা যদি ১৯৬৫, ১৯৭১, ১৯৯৯ সালের কার্গিল যুদ্ধ, অথবা অপারেশন সিন্দুর সম্পর্কে কথা বলি, তাহলে বিএসএফের সকল ধরনের যুদ্ধের ভালো অভিজ্ঞতা রয়েছে, তা সে প্রচলিত বা হাইব্রিড যুদ্ধই হোক না কেন। যদি আমরা সুযোগ পাই, আমরা মে মাসে যা করেছি তার চেয়ে বেশি ক্ষতি করতে সক্ষম। সরকার যে নীতিই সিদ্ধান্ত করুক না কেন, বিএসএফ এতে তার ভূমিকা পালন করবে।” </p> <p> </p>
from india https://ift.tt/rqsFPAL
via IFTTT
0 Comments