<p><strong>বিজেন্দ্র সিংহ, কলকাতা:</strong> এবার কসবার সাউথ ক্যালকাটা ল' কলেজে গণধর্ষণ-অভিযোগের জল গড়াল সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। সর্বোচ্চ আদালতের নজরদারিতে সিবিআই তদন্তের দাবিতে আর্জি জানিয়েছে।</p> <p>[yt]https://youtu.be/zs8al7PUKdg?feature=shared[/yt]</p> <p>আরও পড়ুন, <a title=" কসবাকাণ্ডে বেলাগাম মদন-কল্যাণ, তৃণমূলে তোলপাড়" href="https://ift.tt/Si3LoDl" target="_self"> কসবাকাণ্ডে বেলাগাম মদন-কল্যাণ, তৃণমূলে তোলপাড়</a></p> <p>কসবাকাণ্ডে সুপ্রিমকোর্টে জনস্বার্থের মামলা করেছেন একজন আইনজীবী। তিনি এর বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন দেশের শীর্ষ আদালতে। সিবিআই তদন্তের দাবিতেও অনুরোধ জানানো হয়েছে। আর্জিতে তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিধায়ক মদন মিত্রর বিতর্কিত মন্তব্যের উল্লেখ করা হয়েছে। <a title="সুপ্রিম কোর্ট" href="https://ift.tt/fXrkljO" data-type="interlinkingkeywords">সুপ্রিম কোর্ট</a>ে আর্জি দাখিল আইনজীবী সত্যম সিংহর। অপরদিকে, কসবাকাণ্ডের জল গড়িয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে। এবার এই ঘটনায় বিচারপতি সৌমেন সেনের দৃষ্টি আকর্ষণ আইনজীবীদের একাংশের।</p> <p>তিনটি জনস্বার্থ মামলা দায়েরের অনুমতি জানানো হল <a title="কলকাতা হাইকোর্ট" href="https://ift.tt/DsegUvh" data-type="interlinkingkeywords">কলকাতা হাইকোর্ট</a>ে। বৃহস্পতিবার মামলাগুলির শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে। মামলা দায়ের অনুমতি চেয়ে আর্জি জানিয়েছেন তিন জন আইনজীবী সৌম্যশুভ্র রায়, সায়ন দে এবং বিজয় কুমার সিংহল। আদালতের নজরদারিতে তদন্ত হোক, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নজরদারিতে তদন্তের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। সাউথ ক্যালকাটা ল' কলেজে নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার দাবিতেও মামলা দায়ের হয়েছে। </p> <p>কসবার আইন কলেজে ছাত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগে, ইতিমধ্যেই গ্রেফতার হয়েছেন প্রাক্তন TMCP নেতা ও তৃণমূল কর্মী মনোজিৎ মিশ্র। যে ঘটনা রাজ্য সরকারের পাশাপাশি তৃণমূলকেও অস্বস্তিতে ফেলেছে। আর এই প্রেক্ষাপটেই প্রথমে সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, তারপর বিধায়ক মদন মিত্রের মন্তব্য ঘিরে জোর বিতর্ক শুরু হয়েছে তৃণমূলের অন্দরেই। দলের অবস্থান এবং তাকে চ্যালেঞ্জ করে পাল্টা মন্তব্যের পর তা গড়ায় শোকজে। </p> <p>সমাজমাধ্যমে প্রথমে দলের তরফে লেখা হয়, MP কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং MLA মদন মিত্রের মতামত তাদের ব্যক্তিগত। বলা হয়েছে, দল তাঁদের এই বক্তব্যের সঙ্গে কোনওভাবেই একমত নয় এবং এই মন্তব্যগুলির কড়া নিন্দা করছে। এই ধরনের বক্তব্য কোনওভাবেই দলের অবস্থানকে প্রতিফলিত করে না।মহিলাদের বিরুদ্ধে যে কোনও অপরাধের ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স এবং দোষীদের কঠোর শাস্তির দাবির কথাও স্মরণ করিয়ে দেয় তৃণমূল। কিন্তু দলের মন্তব্যকে পাল্টা চ্যালেঞ্জ করেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। </p> <p>শ্রীরামপুরের তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন,' আমরা রাজনৈতিক দলে যে পুরুষরা আছে তারাই তো মহিলাকে নিরাপত্তা দেবে। রক্ষকই যদি ভক্ষক হয়ে যায়, তাহলে কী করে হবে? এই জিনিসের প্রতিবাদ আমি করবই। কনডেম হোক আমার কোনও অসুবিধা নেই। জিরো টলারেন্স ঘটনা ঘটার পরে না ঘটনা ঘটার আগে?' পাশপাশি কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র বলেন, আপনাকে বলেছে মেয়েদের বিভাগে সাধারণ সম্পাদক করবে। এটা হওয়ার জন্য আপনি গেলেন কেন? আমাদের পার্টির অন্যান্য কর্মীকে জানিয়ে গেলেন না কেন? অন্যান্য মেয়েরাও সিদ্ধান্ত নেবে কেউ কখনও আলাদাভাবে কোথাও ডাকলে যাবেন না। কিছু না পারেন, অন্তত তৃণমূলের অফিসে গিয়ে যাঁরা দায়িত্বে আছেন তাঁকে বলুন, আমাদের কর্মীরা সঙ্গে যাবে।' </p> <p> </p> <p> </p>
from india https://ift.tt/Zz3FWgn
via IFTTT
0 Comments