Allegations Against Sadhguru: ঊর্ধ্বাঙ্গ অনাবৃত রেখে মেয়েদের দীক্ষা? কাঠগড়ায় সদগুরু ও Isha Foundation, ফাঁস ইমেল

<p><strong>নয়াদিল্লি:</strong> আশ্রমে নাবালক কন্যাদের নিগ্রহ করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছিল আগেই। সেই নিয়ে নতুন করে বিতর্কে সদগুরু জগ্গি বাসুদেবের 'ইশা ফাউন্ডেশন'। এর আগে ওই সংস্থা অভিযোগ অস্বীকার করলেও, সম্প্রতি বেশ কিছু ইমেল সামনে এসেছে। ইমেলের কথোপকথন অনুযায়ী, আশ্রমে ব্রহ্মচর্যের দীক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রে নাবালক মেয়েদের সঙ্গে যে অন্যায় আচরণ হচ্ছে, সেব্যাপারে ওয়াকিবহাল ছিলেন সদগুরু। শুধু তাই নয়, 'ভুল' স্বীকারও করা হয়। এবিপি আনন্দ ওই ইমেলের সত্যতা যাচাই করেনি। (Allegations Against Sadhguru)</p> <p>সমাজকর্মী তথা সাংবাদিক শ্যাম মীরা সিংহ বেশ কিছু ইমেল-কথোপকথন ফাঁস করেছেন। 'ইশা ফাউন্ডেশনে'র মা প্রদ্যূতা এবং সদগুরুর মধ্যে ওই ইমেল চালাচালি হয় বলে জানিয়েছেন তিনি। সেই অনুযায়ী, চিঠিতে সদগুরুর কাছে মা প্রদ্যূতা আবেদন করেন, <span style="font-weight: 400;">&lsquo;দীক্ষা দেওয়ার সময় মেয়েদের ঊর্ধ্বাঙ্গের কাপড় খুলে ফেলতে বলায় মেরুদণ্ড সম্পূর্ণ অনাবৃত থাকে। আগেও বলেছি, এ নিয়ে আপত্তি রয়েছে আমার। বুঝতে হবে, এই মেয়েরা নাবালক। এখন যতই অনুগত বা বাধ্য হোক না কেন, বিষয়টি সম্পূর্ণ চেপে যাবে বা ভবিষ্যতে এ নিয়ে কারও সঙ্গে আলোচনা করবে না, এমন প্রত্যাশা রাখা ঠিক নয়&rsquo;। (Isha Foundation)</span></p> <blockquote class="twitter-tweet"> <p dir="ltr" lang="hi">सद्गुरू को भेजे ईमेल में ईशा फाउंडेशन की माँ प्रद्युता सद्गुरू से कह रही हैं कि वे दीक्षा के लिए नाबालिग लड़कियों को बिना कपड़ों के ना बुलाएँ क्योंकि वे कल को बाहर बता सकती हैं। इसपर सद्गुरू लिखते हैं- &ldquo;Yes to Both&rdquo;.<br /><br />भारती वर्दराज के भी ईमेल पढ़ें। भारती सद्गुरू की सबसे क्लोज&hellip; <a href="https://t.co/6cbQFRK7mf">pic.twitter.com/6cbQFRK7mf</a></p> &mdash; Shyam Meera Singh (@ShyamMeeraSingh) <a href="https://twitter.com/ShyamMeeraSingh/status/1894077493055033624?ref_src=twsrc%5Etfw">February 24, 2025</a></blockquote> <p><span style="font-weight: 400;">মা প্রদ্যূতা আরও লেখেন, &lsquo;মেয়েরা কিছু চেপে রাখতে পারে না। আজ না হলেও, আগামী দিনে মা-বাবা অথবা শিক্ষক-শিক্ষিকা কারও কাছে বলে ফেলতে পারে। নিজে থেকে মেয়েরা এখানে আসেনি, মা-বাবার জন্যই এখানে আসতে হয়েছে। তাদের মা-বাবারা এসব জানে না। এটা বিপজ্জনক, বাচ্চা থেকে বড়, সকলেই বিষয়টি অন্য ভাবে নিতে পারে। দীক্ষা নেওয়ার সময় একথা (ঊর্ধ্বাঙ্গের পোশাক খোলা) বলার সময়ই দেখে ওদের চেহারা পাল্টে যায়&rsquo;।</span></p> <p><span style="font-weight: 400;">বিপদ আশঙ্কা করে সদগুরুকে দীক্ষার নীতি-নিয়ম পরিবর্তন করতে অনুরোধ জানানো হয় না প্রদ্যূতার তরফে। জবাবি চিঠিতে তাতে সম্মতি দেন সদগুরু। তিনি লেখেন, 'দু'ক্ষেত্রেই হ্য়াঁ'। এর পর 'ইশা ফাউন্ডেশনে'র আধিকারিক ভারতী ভি-ও মা প্রদ্য়ূতাকে চিঠি দেন বলে জানা গিয়েছে, যাতে তিনি লেখেন, '</span><span style="font-weight: 400;">কিশোরী মেয়েদের ঊর্ধ্বাঙ্গ অনাবৃত রেখে দীক্ষা নিতে যেতে হয় বলে জানা ছিল না আমাদের। এটা মেনে নেওয়া যায় না। আপনি যে বিষয়টি তুলে ধরেছেন এবং এই রীতি বন্ধ করেছেন, তার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। দেখবেন ভবিষ্যতে যেন এমন আর না ঘটে'।&nbsp;</span></p> <blockquote class="twitter-tweet"> <p dir="ltr" lang="hi">श्याम मीरा सिंह <a href="https://twitter.com/ShyamMeeraSingh?ref_src=twsrc%5Etfw">@ShyamMeeraSingh</a> ने <a href="https://twitter.com/SadhguruJV?ref_src=twsrc%5Etfw">@SadhguruJV</a> के बारे में जो खुलासे किए हैं , <br />वो बेहद बेहद गंभीर <br />विचलित करने <br />और <br />चौंकाने वाले है। <br />नाबालिग बच्चियों के साथ ये सब ? <br /><br />सरकारों और एजेंसियों को तुरंत संज्ञान लेना चाहिए। <a href="https://twitter.com/mkstalin?ref_src=twsrc%5Etfw">@mkstalin</a> <a href="https://twitter.com/AmitShah?ref_src=twsrc%5Etfw">@AmitShah</a> <a href="https://twitter.com/HMOIndia?ref_src=twsrc%5Etfw">@HMOIndia</a> <a href="https://twitter.com/narendramodi?ref_src=twsrc%5Etfw">@narendramodi</a> <a href="https://ift.tt/7IxK5yY> &mdash; Vinod Kapri (@vinodkapri) <a href="https://twitter.com/vinodkapri/status/1894362261428285715?ref_src=twsrc%5Etfw">February 25, 2025</a></blockquote> <p><span style="font-weight: 400;">এতে মা প্রদ্যূতার তরফে ফের চিঠি যায়। লেখা হয়, &lsquo;দুঃখিত, আমি ভেবেছিলাম আপনি জানেন।&nbsp; ভালই হল, এতে সবকিছু স্পষ্ট বোঝা গেল।&nbsp; আশা করি, এতে সদগুরুর সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে ফের কথা বলতে গেলে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া মিলবে&rsquo;।</span></p> <blockquote class="twitter-tweet"> <p dir="ltr" lang="en">Must Watch: A deep dive into the fraud who calls himself Sadhguru. Doubts Deepen on Isha Foundation &amp; Sadhguru Jaggi Vasudev after Shyam Meera Singh&rsquo;s expose of the goings on in his Ashram<a href="https://ift.tt/VoD5Phr> via <a href="https://twitter.com/YouTube?ref_src=twsrc%5Etfw">@YouTube</a></p> &mdash; Prashant Bhushan (@pbhushan1) <a href="https://twitter.com/pbhushan1/status/1894768585106440600?ref_src=twsrc%5Etfw">February 26, 2025</a></blockquote> <p><span style="font-weight: 400;">'ইশা ফাউন্ডেশনে' নাবালক মেয়েদের সঙ্গে অসদাচরণ নিয়ে আগেও অভিযোগ সামনে আসে। আশ্রমের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগও জমা পড়ে। কিন্তু হাতেনাতে কোনও পাওয়া যায়নি সেই সময়। তাই ইমেলের কথোপকথন সামনে আসতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে। সমাজকর্মী পীযূস মানুষ সেই নিয়ে কোয়েম্বত্তূরে এফআইআর দায়ের করেছেন। সদগুরুর অনুগামীরাও বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছেন। অভিযোগের ভিত্তিতে নিরপেক্ষ তদন্ত হওয়া উচিত বলে দাবি করছেন তাঁরা। POCSO আইনে সদগুরু এবং সংস্থার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা উচিত বলেও উঠছে দাবি। তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের কাছেও তদন্তের আর্জি জানিয়েছেন অনেকে।&nbsp;</span></p> <blockquote class="twitter-tweet"> <p dir="ltr" lang="en">Law is catching up with jaggi <br /><br />Today in Madras High court ( madurai bench ) the court ordered all documents with regard to the multiple rape complaints on Isha ashram and Jaggi's protection to rapists. <br /><br />For sure slowly and steadily the rapist supporter and conman will face jail</p> &mdash; Piyush Manush (@piyushmanush) <a href="https://twitter.com/piyushmanush/status/1881716437875839483?ref_src=twsrc%5Etfw">January 21, 2025</a></blockquote> <p><span style="font-weight: 400;">এর আগে, <a title="সুপ্রিম কোর্ট" href="https://ift.tt/DNpeHbw" data-type="interlinkingkeywords">সুপ্রিম কোর্ট</a> পর্যন্ত গিয়েছিলেন এক ব্যক্তি। কোয়েম্বত্তূরে 'ইশা ফাউন্ডেশনে'র আশ্রমে তাঁর দুই কন্যাকে বন্দি করে রাখা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। কিন্তু তাঁর সেই আবেদন খারিজ হয়ে যায়। দুই মহিলা স্বেচ্ছায় আশ্রমে রয়েছেন বলে সিদ্ধান্তে উপনীত হয় শীর্ষ আদালত।</span></p> <p><span style="font-weight: 400;">শুধু তাই নয়, 'ইশা ফাউন্ডেশনে'র Home School Faculty-র প্রাক্তন সদস্যা যামিনী রাগানি এবং তাঁর স্বামী সত্য এন রাগানি, যিনি আঞ্চলিক কমিটির সদস্য ছিলেন, তাঁরাও আশ্রমের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ করেছিলেন। সেখানে শিশুদের যৌন নিগ্রহ হয় বলে অভিযোগ ছিল তাঁদের। বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যুর ঘটনাও সামনে আনেন তাঁরা। কিন্তু এফআইআর দায়ের করেও কোনও লাভ হয়নি বলে অভিযোগ করেন ওই দম্পতি।</span></p>

from india https://ift.tt/gI3qnwK
via IFTTT

Post a Comment

0 Comments