E-Commerce Companies: 'ক্যাশ অন ডেলিভারি'তে বেশি টাকা গুনতে হচ্ছে? ই-কমার্স সংস্থাগুলিকে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি কেন্দ্রের

<p><span style="font-weight: 400;"><strong>নয়াদিল্লি:</strong> অনলাইন জিনিস কিনতে গিয়ে একাধিক অনিয়ম উঠে আসছে। সেই নিয়ে এবার নড়েচড়ে বসল কেন্দ্রীয় সরকার। বিশেষ করে &lsquo;ক্য়াশ অন ডেলিভারি&rsquo; পরিষেবা প্রদানের ক্ষেত্রে যে বাড়তি টাকা চাওয়া হচ্ছে, তা নিয়ে পদক্ষেপ করতে উদ্যোগী হল তারা। কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দেওয়া হল ই-কমার্স সংস্থাগুলিকে। (Cash on Delivery)</span></p> <p><span style="font-weight: 400;">অনলাইন কেনাকাটা করতে গিয়ে বহু মানুষই এমন সমস্যায় পড়েন। আগেভাগে দাম মিটিয়ে দেওয়ার পরিবর্তে পণ্য হাতে পাওয়ার পরই টাকা মেটানোর উপায় বেছে নেন তাঁরা, অর্থাৎ &lsquo;ক্যাশ অন ডেলিভারি&rsquo;। কিন্তু বেশ কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায়, &lsquo;ক্যাশ অন ডেলিভারি&rsquo;র ক্ষেত্রে বেশি টাকা নেওয়া হচ্ছে। (E-Commerce Platform)</span></p> <p><span style="font-weight: 400;">এক ব্যক্তি সম্প্রতি বিষয়টি সোশ্যাল মিডিয়ায় তুলে ধরেন। জানান, &lsquo;অফার, হ্যান্ডলিং ফি&rsquo;, &lsquo;পেমেন্ট হ্যান্ডলিং ফি&rsquo;, &lsquo;প্রোটেকশন প্রমিস ফি&rsquo; হিসেবে তাঁর কাছ থেকে বাড়তি ২২৬ টাকা নেওয়া হয়। এমন চললে জিনিসপত্র দেখার জন্য়ও আগামী দিনে বাড়তি টাকা নেওয়া হবে বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। এতেই নড়েচড়ে বসে কেন্দ্র।</span></p> <p><span style="font-weight: 400;">ক্রেতা বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী জানিয়েছেন, এই ধরনের অভিযোগগুলি খতিয়ে দেখা হবে। ক্রেতার অধিকার লঙ্ঘিত হয়ে থাকলে, ওই সব অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করবেন তাঁরা। প্রহ্লাদ লেখেন, &lsquo;ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলি ক্যাশ অন ডেলিভারি বাবদ বেশি টাকা নিচ্ছে বলে গ্রাহক বিষয়ক বিভাগের কাছে খবর এসেছে। ক্রেতাদের বিভ্রান্ত করা হচ্ছে, অন্য়ায় সুযোগ নেওয়া হচ্ছে। এ নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে কড়া পদক্ষেপ করা হবে&rsquo;।</span></p> <p><span style="font-weight: 400;">শুধু তাই নয়, অনলাইন কেনাকাটা, অনেক সময় কোনও জিনিস পছন্দ হলে দেখা যায়, সেটি একটি বা দু&rsquo;টিই পড়ে রয়েছে। কখনও কখনও আবার দেখা যায়, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কিনলেই বিসেষ দামে কেনা সম্ভব কোনও জিনিস। সুযোগ হাতছাড়া হয়ে যাওয়ার ভয়ে তড়িঘড়ি সেটি কিনে নেন অনেকে। এ নিয়েও নানা অভিযোগ সামনে আসছে। জানা যাচ্ছে, যথেষ্ট সংখ্যক পণ্য মজুত থাকা সত্ত্বেও ওই বার্তা দেওয়া হয়, যাতে বিভ্রান্ত হয়ে যান ক্রেতা। আগুপিছু না ভেবে সঙ্গে সঙ্গে কিনে নেন। মানুষকে বিভ্রান্ত করতেই এমন ভাষার প্রয়োগ বলে অভিযোগ সামনে এসেছে। আগেও সেই নিয়ে ই-কমার্স সংস্থাগুলিকে সতর্ক করা হয়েছিল। এই ধরনের সমস্যায় পড়লে Jagriti App-এর মাধ্যমে কোনও গ্রাহক নিজেও অভিযোগ জানাতে পারবেন।</span></p>

from india https://ift.tt/aVNeBUi
via IFTTT

Post a Comment

0 Comments