<p><span style="font-weight: 400;"><strong>নয়াদিল্লি:</strong> মানহানি মামলায় ফের বিপাকে লোকসভার বিরোধী দলনেতা তথা কংগ্রেস নেতা রাহুল গাঁধী। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী <a title="অমিত শাহ" href="https://ift.tt/90FuUMg" data-type="interlinkingkeywords">অমিত শাহ</a>কে নিয়ে মন্তব্যের জেরে তাঁর বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হল। ২৬ জুনের মধ্যে আদালতে হাজির হতে বলা হয়েছে রাহুলকে। সশরীরে হাজিরা থেকে অব্যাহতি চেয়েছিলেন রাহুলের আইনজীবী। কিন্তু ঝাড়খণ্ডের চাঁইবাসার MP-MLA কোর্ট সেই আবেদন খারিজ করে দিয়েছে। (Rahul Gandhi)</span></p> <p><span style="font-weight: 400;">যে ঘটনাকে ঘিরে এই বিতর্ক, সেটি ২০১৮ সালের। সেই সময় বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি ছিলেন শাহ। কংগ্রেসের প্লেনারি বৈঠকে শাহকে নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন রাহুল। আর সেই মন্তব্যের জেরেই রাহুলের বিরুদ্ধে </span><span style="font-weight: 400;">মানহানির মামলা ঠুকেছিলেন বিজেপি নেতা প্রতাপ কাটিয়ার। এতদিন পর সেই মামলায় রাহুলের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করল আদালত। (Amit Shah)</span></p> <p><span style="font-weight: 400;">২০১৮ সালেক ২৮ মার্চ কংগ্রেসের প্লেনারি বৈঠকে রাহুল বিজেপি-র বিরুদ্ধে সরব হন। সরাসরি শাহকে নিশানা করে ন রাহুল। খুনের মামলায় অভিয়ুক্ত একজন বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি হতে পারেন বলে মন্তব্য করেন। আর তাতেই মানহানির মামলা দায়ের করেন প্রতাপ। তাঁর দাবি ছিল, রাহুল যে মন্তব্য করেছেন, তা সমস্ত বিজেপি কর্মীর জন্য অপমানসূচক। ২০১৮ সালের ৯ জুলাই চাংইবাসা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে রাহুলের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করেন তিনি। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সেই মামলা রাঁচির MP-MLA কোর্টে স্থানান্তরিত হয়।, সেখান থেকে আবার চাঁইবাসা MP-MLA কোর্টে ওঠে মামলা। (Non Bailable Warrant)</span></p> <p><span style="font-weight: 400;">মামলার শুনানি চলাকালীন আদালতে হাজির হতে বলা হয় রাহুলকে। কিন্তু সশরীরে হাজিরা দেওয়া থেকে রাহুল এতদিন বিরত ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। আর তাতেই রাহুলের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের হয়েছে বলে খবর। গ্রেফতারি পরোয়ানায় স্থগিতাদেশ চেয়ে ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টেও আবেদন জানান রাহুল। কিন্তু ২০২৪ সালের ২০ মার্চ সেই আবেদন খারিজ হয়ে যায়। </span></p> <div class="dottedimg"><span style="font-weight: 400;">মানহানি মামলায় আগেও জটিলতা পোহাতে হয়েছে রাহুলকে। তেমনই একটি মামলায় ২০২৩ সালের ২৩ মার্চ রাহুলকে দু’বছরের সাজা শোনায় সুরতের আদালত। এর পর কার্যত রাতারাতি রাহুলের সাংসদ পদ বাতিল করা হয়। সেই নিয়ে বিস্তর টানাপোড়েন হয়। গুজরাত হাইকোর্টও সেই রায় বহাল রেখেছিল। কিন্তু পরবর্তীতে <a title="সুপ্রিম কোর্ট" href="https://ift.tt/ljJYipE" data-type="interlinkingkeywords">সুপ্রিম কোর্ট</a>ে রেহাই পান রাহুল। আবারও সাংসদ ফিরে পান রাহুল। প্রতিহিংসা বশতই রাহুলের সাংসদ পদ কেড়ে নেওয়া হয়, নেপথ্যে বড় ষড়যন্ত্র ছিল বলে সেই সময় দাবি করে কংগ্রেস।</span></div>
from india https://ift.tt/agjDdv9
via IFTTT
0 Comments